ফাইনালে উঠার লড়াইয়ে ইতিহাস গড়লো নিউজিল্যান্ড
ইতিহাস গড়েই থামলো নিউজিল্যান্ড। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে রান পাহাড় গড়লো কিউইরা। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তুলেছে স্কোরবোর্ডে। দুর্গম করে তুলেছে প্রোটিয়াদের ফাইনালে উঠার পথ।
ইতিহাস গড়েই থামলো নিউজিল্যান্ড। দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে রান পাহাড় গড়লো কিউইরা। চ্যাম্পিয়নস ট্রফির ইতিহাসের সর্বোচ্চ রান তুলেছে স্কোরবোর্ডে। দুর্গম করে তুলেছে প্রোটিয়াদের ফাইনালে উঠার পথ।
ফাইনালে উঠার লড়াইয়ে বুধবার দক্ষিণ আফ্রিকার মুখোমুখি হয় নিউজিল্যান্ড। লাহোরে টসে জিতে আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় তারা। সেই সিদ্ধান্ত কাজে লাগিয়ে ৬ উইকেটে ৩৬২ রানের পুঁজি পেয়েছে কিউইরা।
রান পাহাড় গড়ার মূল কারিগর কেন উইলিয়ামসন ও রাচিন রাবিন্দ্র। তাদের আসর সর্বোচ্চ ১৬৪ রানের জুটিতে বড় সংগ্রহের ভিত পায় দল। উইলিয়ামসন ৯৪ বলে ১০২ ও ১০১ বলে ১০৮ রান করেন রাচিন।
লাহোরে সফল হতে হলে বড় পুঁজির প্রয়োজনীয়তা বেশ ভালো করেই জানতো নিউজিল্যান্ড। তাই শুরু থেকেই দেখেশুনে খেলতে শুরু করেন উইল ইয়ং ও রাচিন। উদ্বোধনী জুটি ভাঙে লুঙ্গি এনগিডির শিকার হয়ে ইয়ং ২১ রানে বিদায় নিলে।
এরপরই এবারের আসরের সর্বোচ্চ রানের জুটি গড়েন রাচিন ও উইলিয়ামসন। আসরের দ্বিতীয় সেঞ্চুরি তুলে রাচিন রাবাদার শিকার হলে থামে যুগলবন্দী। এরপর বেশিক্ষণ টেকেননি উইলিয়ামসনও। টম লাথামও ফেরেন দ্রুত (৪)।
৪১.১ ওভারে ২৫৭ রানে ৪ উইকেট হারায় নিউজিল্যান্ডে। এরপর ড্যারিয়েল মিচেল ও গ্লেন ফিলিপস মিলে পরের ৩০ বলে যোগ করেন ৫৭ রান। মিচেল ৩৭ বলে ৪৯ করে ফিরলেও ২৭ বলে সমান ৪৯ রানে অপরাজিত থাকেন ফিলিপস।
মিচেল ব্রেসওয়েল শেষ দিকে করেন ১২ বলে ১৬ রান। তাতে এই আসরেই অজিদের গড়া ৩৫৬ রানের সর্বোচ্চ স্কোর ইতিহাসের পাতায় স্থান নেয় কিইউরা। প্রোটিয়াদের হয়ে এনগিডি ৩ ও রাবাদা ২ উইকেট নেন।