ধর্ম ও দর্শন

পবিত্র হজ পালনে আগ্রহীদের সর্বনিম্ন বয়সসীমা ১৫ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে।

ইসলাম মানুষের স্বভাবজাত ধর্ম। মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়, বা মানুষ পারবে না এমন কোনো বিধান আল্লাহ আমাদের ওপরে চাপিয়ে দেননি।

একবার নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক ব্যক্তিকে মাঠভর্তি ছাগল দান করে দিলেন। এত বড় অনুদান পেয়ে লোকটি নিজ গোত্রের কাছে ফিরে বলেছিলেন, তোমরা মুহাম্মাদের দ্বীনের ওপর ঈমান আনো। তিনি এমনভাবে দান করেন, যেন দারিদ্র্যকে ভয় পান না।

রোজা অবস্থায় চোখে ড্রপ দেয়ার প্রয়োজন পড়ে। অনেকেই বলে থাকেন, চোখে ড্রপ দিলে রোজা নষ্ট হয়ে যায়। আসলে এর সত্যতা কতটুকু।

সাধারণত তাওয়াককুলের অর্থ করা হয়- কাজ না করা, কোনো উপায়-উপকরণ গ্রহণ না করা এবং কোনো ধরনের চেষ্টা-তদবির না করা। তাওয়াককুলের এসব অর্থ একেবারেই ভুল এবং চরম পর্যায়ের ভ্রান্তি।

পানাহার ও স্ত্রী সহবাস বর্জন করার নাম হচ্ছে রোজা। সুতরাং রোজা অবস্থায় স্বাভাবিক রাস্তা দিয়ে কোনো কিছু পেটে অথবা মস্তিষ্কে প্রবেশ করলেই কেবল রোজা ভেঙে যাবে।

ধর্ম উপদেষ্টা ড. আ ফ ম খালিদ হোসেন বলেছেন, পবিত্র কোরআনের শিক্ষা ও আদর্শ বাস্তবায়নের মাধ্যমে নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ করা সম্ভব।

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে ঈমানদাররা, আমি তোমাদের ওপর রমজানের রোজা ফরজ করেছি, যেমন তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ওপর ফরজ করেছিলাম। যেন তোমরা মুত্তাকি হতে পারো।-সুরা বাকারা

রমজান মাসে ইসলামের ইতিহাসে আলোচিত অনেক ঘটনা ঘটেছে। কোনো ঘটনা ছিল অত্যন্ত আনন্দের, আবার ঘটনা ছিল হৃদয় বিদারক।

পবিত্র হজ পালনে আগ্রহীদের সর্বনিম্ন বয়সসীমা ১৫ বছর নির্ধারণ করা হয়েছে।

ইসলাম মানুষের স্বভাবজাত ধর্ম। মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়, বা মানুষ পারবে না এমন কোনো বিধান আল্লাহ আমাদের ওপরে চাপিয়ে দেননি।

একবার নবীজি সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম এক ব্যক্তিকে মাঠভর্তি ছাগল দান করে দিলেন। এত বড় অনুদান পেয়ে লোকটি নিজ গোত্রের কাছে ফিরে বলেছিলেন, তোমরা মুহাম্মাদের দ্বীনের ওপর ঈমান আনো। তিনি এমনভাবে দান করেন, যেন দারিদ্র্যকে ভয় পান না।

রোজা অবস্থায় চোখে ড্রপ দেয়ার প্রয়োজন পড়ে। অনেকেই বলে থাকেন, চোখে ড্রপ দিলে রোজা নষ্ট হয়ে যায়। আসলে এর সত্যতা কতটুকু।

সাধারণত তাওয়াককুলের অর্থ করা হয়- কাজ না করা, কোনো উপায়-উপকরণ গ্রহণ না করা এবং কোনো ধরনের চেষ্টা-তদবির না করা। তাওয়াককুলের এসব অর্থ একেবারেই ভুল এবং চরম পর্যায়ের ভ্রান্তি।

পানাহার ও স্ত্রী সহবাস বর্জন করার নাম হচ্ছে রোজা। সুতরাং রোজা অবস্থায় স্বাভাবিক রাস্তা দিয়ে কোনো কিছু পেটে অথবা মস্তিষ্কে প্রবেশ করলেই কেবল রোজা ভেঙে যাবে।

আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘হে ঈমানদাররা, আমি তোমাদের ওপর রমজানের রোজা ফরজ করেছি, যেমন তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের ওপর ফরজ করেছিলাম। যেন তোমরা মুত্তাকি হতে পারো।-সুরা বাকারা

রমজান মাসে ইসলামের ইতিহাসে আলোচিত অনেক ঘটনা ঘটেছে। কোনো ঘটনা ছিল অত্যন্ত আনন্দের, আবার ঘটনা ছিল হৃদয় বিদারক।

আল্লাহ তায়ালা বলেছেন, ‘রোজা আমার জন্য, আর এর প্রতিদান আমি নিজে দেব।’