সম্পাদকীয়
চিকিৎসকদের মতো আমরাও মনে করি, কিডনি রোগের বিষয়ে সরকারকে মনোযোগী হতে হবে। সেই সাথে মানুষকে অনিয়ন্ত্রিত জীবনযাপন বাদ দিয়ে স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপনে অভ্যস্ত হতে হবে। এতে করে রোগাক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা কমে আসবে।
দুর্নীতি দূর করতে হবে
সব অনিয়ম ও দুর্নীতির প্রতিকার করতে হবে। আমরা এ ব্যাপারে সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি। শুধু বরগুনা নয়, সারা দেশে একই মনোভাব পোষণ করতে হবে।
ভারত নিজের অবস্থানে অটল
গত জুলাই-আগস্টের রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশে এক নতুন বাস্তবতার উদ্ভব হয়েছে। কিন্তু তা মানতে পারেনি প্রতিবেশী দেশ ভারত। ঘটনার পর সাত মাস পেরিয়ে গেলেও দেশটির নীতি নির্ধারক, কূটনীতিক এমনকি সামরিক কর্মকর্তাদের কথাবার্তায় স্পষ্ট যে, তাদের অবস্থানের কোনো নড়চড় হওয়ার সম্ভাবনা নেই।
দরকার উচিত শাস্তি
বিগত বছরগুলোর পরিসংখ্যান বলছে, সমাজে এ অপরাধ সমান্তরাল ধারায় চলেছে। কিছু ক্ষেত্রে এসব কঠোর আইনের অপপ্রয়োগও হচ্ছে। ধর্ষণের শিকার হয়ে নারীরা বিচার না পেলেও এ আইনের অপব্যবহার করে নির্দোষকে ফাঁসানো হচ্ছে এমন বহু উদাহরণ আছে। ধর্ষণ ও নারী নির্যাতনের ইস্যু প্রতিবাদ বিক্ষোভের উপলক্ষ হয়ে বছর বছর আমাদের সামনে আসে; এই অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আসছে না।
সিন্ডেকেট ও দুর্নীতি বন্ধ করুন
নয়া দিগন্তে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে এ বিষয়ে বলা হয়েছে, বহির্গমন অনুমোদন পাওয়া একজন কর্মীও মালয়েশিয়ায় যেতে পারেননি। যদিও ১৮ হাজার শ্রমিককে গ্রহণ করার ঘোষণা দেয়া হয়েছিল। খোদ দেশটির প্রধানমন্ত্রী আনোয়ার ইবরাহিম ঢাকায় এসে প্রধান উপদেষ্টার সাথে আলোচনার পর ওই ঘোষণা দেন।
চুরাশির পুনরাবৃত্তি যেন না হয়
‘বাঁধের কাজ নিয়ে তারা চিন্তায় আছেন। এসব বাঁধের অসমাপ্ত কাজ যেন দ্রুত শেষ করা হয় সেই তাগিদ দেন তারা।’